শুক্রবার, সেপ্টেম্বর ২০

Authors

Something about our authors goes here.

বাংলাদেশী কবিতা-লেখক। ঢাকায় একটি আধা-সরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করছেন। জন্ম ১ অক্টোবর ১৯৭৮। এ পর্যন্ত প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা পাঁচ। ‘বিদূষিকার লন্ঠন’ (২০২১), ‘অপুষ্পক’ (২০১৮), ‘বৃশ্চিকসূর্যের নিচে’ (২০১৬), ‘টোটেম সংগীত’ (২০১১) , ‘ফ্রস্টেড গ্লাসের ওইপাশে’(২০০৮) ।

1 Articles


বাংলা ভাষার কথাসাহিত্যিক অমর মিত্র জন্মগ্রহণ করেছেন ১৯৫১ সালের ৩০ আগস্ট। বিজ্ঞানের ছাত্র ছিলেন। কর্মজীবন কাটে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের এক দপ্তরে। ২০০৬ সালে 'ধ্রুবপুত্র' উপন্যাসের জন্য তিনি ভারতের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার ‘সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার’ পান। 'অশ্বচরিত' উপন্যাসের জন্য ২০০১ সালে পান বঙ্কিম পুরস্কার পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উচ্চশিক্ষা দপ্তর থেকে। এ ছাড়া ২০০৪ সালে শরৎ পুরস্কার (ভাগলপুর), ১৯৯৮ সালে সর্বভারতীয় কথা পুরস্কার পান 'স্বদেশযাত্রা' গল্পের জন্য। ২০১০ সালে গজেন্দ্রকুমার মিত্র পুরস্কার পান। ২০১৯ সালে কাজাখস্তানে এশীয় সাহিত্য সম্মেলনে উদ্বোধনী মঞ্চে একমাত্র ভারতীয় প্রতিনিধি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন।

1 Articles


জন্ম ১৪ ই জানুয়ারি ১৯৮২। থাকেন পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার চাপড়া থানার শ্রীবাসপল্লীতে। খুব অল্পবয়স থেকে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় আত্মপ্রকাশ। ২০০২ সালে শারদ ‘দেশ’-এর মধ্য দিয়ে বৃহত্তর পাঠক সমাজে আত্মপ্রকাশ। তার পর-পরই আকাশবাণী কলকাতায় কবিতা পাঠের আমন্ত্রণ। পূর্বে শারদীয় ‘আনন্দবাজার’ পত্রিকার আমন্ত্রিত কবি ছিলেন। এখন নিয়মিত শারদ ‘দেশ’-এর আমন্ত্রিত কবি। এ-যাবৎ লিখেছেন আনন্দবাজার পত্রিকা, দেশ, শিলাদিত্য, প্রসাদ, নন্দন, শুকতারা, নবকল্লোল, কবিসম্মেলন, কবিতা পাক্ষিক প্রভৃতি কাগজে। সাপ্তাহিক বর্তমান ম্যাগাজিনে প্রচুর প্রবন্ধ লিখেছেন। প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ 'কাছের পাঁচিলগুলো', ২০০৭ সালে প্রকাশিত হয়। আনন্দ পাবলিশার্স (সিগনেট প্রেস) থেকে কবির দু'টি কাব্যগ্রন্থ বেরিয়েছে। এ-যাবৎ কবির প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ ষোলটি। পেশায় সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে বঙ্গভাষা ও সাহিত্যের শিক্ষক। নেশা : বই পড়া ও হেঁটে ঘোরা।
1 Articles


জন্ম ১৯৬৭ সালে। শ্রীমঙ্গল চা বাগানে শৈশব, শহরে তারুণ্যের প্রথমভাগ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স। সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত। ২০০০ সালে প্রকাশিত প্রথম উপন্যাস, হ্রা হ্রা হ্রি হ্রি। এরপর প্রথম গল্পগ্রন্থ প্রকাশ পায়, নাম, ‘বাজারে হুমায়ুন আজাদ গোরস্থানের দিকে যেতে যেতে আহমদ ছফা’। বিআইডিএসের গবেষণা বই ‘বায়ান্নো থেকে মুক্তিযুদ্ধের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট’ লিখেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্ণর ও অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমানের সঙ্গে। এটি প্রকাশিত হয় ২০০৩ সালে। ২০১৯ সালে প্রকাশিত হয় দ্বিতীয় গল্পগ্রন্থ, ‘জবাফুলের দুনিয়া’। ২০২০ সালে প্রকাশিত হয় মুক্ত গদ্যের বই, ‘বিশ্ব সাহিত্যের আখড়া রিপাবলিক’।

1 Articles


কবি। প্রকাশিত কবিতার বই চারটি। ‘কাছিমের পিঠে গণতন্ত্র’ [২০১৩], ‘প্রতিশিসে অর্ধজিরাফ’ [২০১৯], ‘...দুধের গাই—এজমালি বাগান...’ [২০২০] ও ‘জুতার কিরণ’ [২০২১]।1 Articles


জন্ম থেকে বেড়ে ওঠা— সিলেটে। পড়াশোনা শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে, অর্থনীতিতে। চলচ্চিত্রের প্রতি আগ্রহ থেকেই লেখালেখির শুরু। প্রকাশিত বই: ‘সিনে-লয়েড’ (২০১৭, চৈতন্য)।

1 Articles


জন্ম ২০ জানুয়ারি, ১৯৬২, ভৈরব, কিশোরগঞ্জ। পড়ালেখা করেছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ। জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল থেকে হৃদরোগে এমডি ডিগ্রি অর্জন করেন কবি হারিসুল হক। দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন। তিনি ইউরোপ, আমেরিকা ও এশিয়ার নানান দেশে ঘুরে বেড়িয়েছেন। তাঁর কবিতা সুইডিশ ও ইংরেজি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। এখন পর্যন্ত ২৪টি কাব্যগ্রন্থ, ২টি গবেষণাগ্রন্থ ও অন্যান্য বিষয়ে আরও ২টি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত হয়েছে হারিসুল হকের 'নির্বাচিত কবিতা।' বাংলাদেশ ছাড়াও  কলকাতা ও জার্মানি থেকে তাঁর গ্রন্থ প্রকাশ পেয়েছে। বর্তমানে হারিসুল হক ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লিনিক্যাল কার্ডিওলজির অধ্যাপক ও প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন।

বোধের বিমূর্ততা ও পাঠের আনন্দ আসে হারিসুল হকের কবিতায়। সৃজনের উন্মাদনা থাকলেও কোনো উলম্ফন নেই হারিসুল হকের মধ্যে। তাঁর কাব্যযাত্রা স্বতস্ফুর্ত ও সাবলীল। হৃদয়ের দাবিতেই কবিতা লেখেন কবি। একই সঙ্গে অন্য মানুষের হৃদয়ের ক্ষত বা অসুখ সারাতেও হয় তাঁকে। এই গুণ ও যোগ্যতা সচরাচর নয়, কবিতা পাঠকের জন্যও এ এক বাড়তি প্রাপ্তি। অত্যন্ত সজ্জন হাসিমাখা মুখের কবি হারিসুল হকের কবিতা পড়তে পড়তে তাঁকে আবিষ্কার করবেন পাঠক, এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

1 Articles


জন্ম ২১ মে, ১৯৭৬, রংপুর জেলায়। জাতীয় বিমানসংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিপণন ও বিক্রয় বিভাগে কর্মরত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। এছাড়া জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রত্নতত্ত্ব বিষয়ে এক বছর লেখাপড়া। ২০১৮ সালে প্রথম কবিতাগ্রন্থ ‘রোদ বুনি ছায়াপথে’ প্রকাশিত হয় বাংলাদেশ রাইটার্স ক্লাবের প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ‘লেখক প্রকাশ’ থেকে। ২০১৯ সালে কবিতাগ্রন্থ ‘বিষাদের সঞ্চয়ী হিসাব’ প্রকাশিত হয় পরিবার প্রকাশনী থেকে। ২০২২ সালে জাগতিক প্রকাশন থেকে কবিতাগ্রন্থ ‘বহুগামী রাস্তার মিমিক্রি’ প্রকাশিত হয়।  বেশকিছু মননশীল প্রবন্ধ ও বই-আলোচনা ছাপা হয়েছে মুদ্রিত ও আন্তর্জালিক সাময়িক পত্রে। বেশ কিছু স্মারকগ্রন্থ সম্পাদনা করেছেন।

1 Articles


কবি জন্ম পশ্চিমবঙ্গে, থাকা কলকাতায়। বর্তমানে একটি প্রকাশনা সংস্থায় কর্মরত। লেখালেখির জগতে বিচরণ সর্বত্র। পড়তে, বই নিয়ে থাকতে ভালোবাসেন। প্রকাশিত বইসমূহ:1 Articles


সত্তরের কবি। সুব্রত সরকার একটি বিশেষ নাম বাংলা কবিতার ভুবনে। যিনি তার অদ্ভুত আত্মজীবনী বারবার তুলে ধরেন তাঁর রচনায়। অতি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র না-ঘটনা এক বিশ্ব অভিজ্ঞান নিয়ে উঠে আসে তাঁর কলমে। কি কবিতায়, কি গদ্যে! প্রকাশিত কবিতাগ্রন্থ : দেবদারু কলোনী (১৯৭৯), গত জন্মের ঋতু (১৯৮৬), তোমাদের খুব ভালোবেসেছি (১৯৮৬), সহ্য করো, বাংলা ভাষা (১৯৯১), তোমাকে মিথ্যে বলেছি (১৯৯২), ঘন মেঘ বলে ঋ (১৯৯৭), বহুত আঁধিয়ার হো বাবু, হামে কুচ রোশনি চাহিয়ে (১৯৯৯), একাকী মানুষের সৌন্দর্য্য (২০০২), ফারেনহাইট ফোর ফিপটি ওয়ান ডিগ্রি (২০০৪), অন্তঃস্থ বিসর্গ (২০১০), না স্নেহকর স্পর্শ (২০১৩), কবিতাসমগ্র (২০১২)। গদ্যগ্রন্থ: পরিচ্ছন্নতা ও বিষাদের বেদী (২০০৮), রক্তমাংসের পান্ডুলিপি ও শকুনের ডানার কলম  (২০১৮)।1 Articles


1 25 26 27 28 29 42
error: আপনার আবেদন গ্রহণযোগ্য নয় ।