Modern Listing Example

আলোকচিত্র
0

দৃশ্যশিল্প ও অন্যান্য দরিশনদারি : তিন আলোকচিত্রীর শিল্পান্বেষণ

অনেক অনেক কাল আগে, ২০১৪-র দিকটায়, ‘ঢাকাগ্রাম’ নামে একটা আলোকচিত্র প্রদর্শনীর ধারাবাহিক উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল।…

গল্প
0

নাস্তিক বিজ্ঞানী

লুইস নাস্তিক বিজ্ঞানী। নানারকম আবিষ্কার ও গবেষণার কারণে জগৎ বিখ্যাত। বক্তা হিসেবেও সুপরিচিত। লুইস একটি…

গল্প
0

একটা খুশির দিন

মতিন শেখের খুশির সীমা নাই।পুনর্ভবার পানি নামতে শুরু করেছে। সেই পানিতে মতিন শেখ বোয়াল ধরেছে।…

আমার বই
0

নীলাক্ষি তীরের আখ্যান ‘উজানবাঁশি’

মিথ বা লোকপুরাণকে আমি কথাসাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান বলে মনে করি। বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে এত এত মিথ ছড়িয়ে আছে যে, কখনো কখনো মনে হয় গোটা দেশটাই একটা মিথের কূপ। মিথের সঙ্গে এখানকার মানুষের বসবাস। তারা মিথ সৃষ্টি করে, মিথ যাপন করেন, মিথে আনন্দ লাভ করে, মিথে শাসিতও হয়। বাংলায় যত মিথ ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে, প্রত্যেকটি দিয়ে একেকটি উপন্যাস রচনা সম্ভব, গল্প রচনা সম্ভব। আমাদের ঔপন্যাসিকরা যে তাঁদের উপন্যাসে মিথের ব্যবহার করেননি, তা নয়। আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ‘খোয়াবনামা’য় দেখি মিথের সফল ব্যবহার। কাৎলাহার বিলের ধারে ঘন জঙ্গল সাফ করে বাঘের ঘাড়ে জোয়াল চাপিয়ে আবাদ শুরু করার দিনের এক বিকেলবেলায় মজনু শাহর অগুনতি ফকিরের সঙ্গে মহাস্থানগড়ের দিকে যাওয়ার সময় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সেপাই সর্দার টেলারের গুলিতে মারা পড়ে মুনশি বয়তুল্লাহ শাহ। কাৎলাহার বিলের দুই ধারের গিরিরডাঙা ও নিজগিরির ডাঙার মানুষ সবাই জানে, বিলের উত্তরে পাকুড়গাছে আসন নিয়ে রাতভর বিল শাসন করে মুনশি।

গল্প
0

গীতবিতান

ইন্দ্রাকে দেখছি বোধ হয় বছর আটেক পর। যখন ভার্সিটিতে ছিল তখন ছিপছিপে একহারা গড়ন ছিল…

কবিতা
0

হাসান রোবায়েতের কবিতা

তারাদের কথা ওঠে—

ভুলে যাই

একদিন আমারও ছিল বাড়ি

ছোট ছোট পলপলা, কাকরোল ফুলের পাশে
আব্বার নামাজ
মাছের অশ্রুত চোখ

কবিতা
0

আল ইমরান সিদ্দিকীর কবিতা

এই বসন্তে তোমার স্মৃতি
ডেফোডিলের ঝাড়ে হাওয়ায় উড়ে আসা
এক সাদা-কালো ছবি।

ছিল তোমার প্রেম
মাঠের সৌন্দর্যে গাছের অবদানের মতো—
দূর দেশে বসে সে-কথাই ভাবি।

কবিতা
0

অনুপম মণ্ডলের কবিতা

মর্মের মন্দির থেকে তুলে আনা
রক্তাভ যতো ধ্বনি—তুমি,
তাকে নৈঃশব্দে পৌঁছাও
তবু, ঠেকাতে পারো অই চির অমেয় রুধির প্রবাহ?
ঝড়ের অলিন্দ থেকে; যে কোনো গভীর আড়াল থেকে
জেগেছে যে মায়াবী মর্মর—
যেন যতো ভারি পাথরের ছিল, সেসব—

1 112 113 114 115